প্রিয় বন্ধুরা, বাংলাদেশ পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ গাইড PDF Download করার আগে কিছু বিষয় জেনে নিন- পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ প্রক্রিয়া নির্বাচনী বোর্ড 8 সাধারণতঃ জেলার পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি নির্বাচনী বোর্ড কনস্টেবল ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে থাকেন । বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা হলেন পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহ হতে আগত দুইজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং অন্যজন পুলিশ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ।. পার্শ্ববর্তী জেলা হতে পর্যাপ্ত সংখ্যক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পাওয়া না গেলে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার বা সহকারী পুলিশ সুপারদের নিয়েও বোর্ড গঠন করা যায়। এই বোর্ড গঠনের দায়িত্ব রেঞ্জ ডিআইজি’র।
সর্বশেষ বার্তা পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ গাইড বইটির সূচিপত্র:
* সাধারণ যােগ্যতা
* বিভিন্ন ধরণের কোটা
* প্রার্থীদের যে সব সনদপত্র/প্রমাণপত্র সাথে আনতে হয়
* নিয়ােগ প্রক্রিয়া।
* বাংলা রচনা/অনুচ্ছেদ
* এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন।
* বাগধারা।
* ভাব সম্প্রসারণ
* পত্র লিখন
* ইংরেজী
* অনুবাদ করা
* সাধারণ গণিত
* সাধারণ জ্ঞান ও বাংলাদেশ বিষয়
* সাধারণ জ্ঞান ও আন্তর্জাতিক বিষয়
* মডেল প্রশ্নপত্র
প্রাথমিক বাছাই ঃ নির্ধারিত দিনে সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ লাইন্সে আগ্রহী প্রার্থীদের সকাল ০৯:০০ ঘটিকার মধ্যেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ উপস্থিত হতে হয়। সকাল ০৯:০০ ঘটিকার পরে পুলিশ লাইন্সের গেইট বন্ধ করে দেয়া হয় । তাই বিলম্ব হলে কোনো প্রার্থী পুলিশ লাইন্সে ঢুকতে পারে না! (এতে সম্ভাবনাময় প্রার্থী নিয়োগের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় । প্রার্থীগণকে সাধারণতঃ তাদের নিজেদের থানা অনুসারে পৃথক পৃথক লাইনে দীড় করানো হয়। মহিলা প্রার্থীদের সংখ্যা কম হওয়ায় তাদের জন্য পৃথক একটি লাইন করা হয়। প্রতিটি থানার নাম লেখা প্রাকার্ড দিয়ে মাঠে লাইন চিহিত করা হয়। প্রার্থীদের নিজেদের থানার নাম লিখা প্রাকার্ডের পিছনে অবস্থান নিতে হয় । এর পর প্রতিটি লাইনে পুলিশ অফিসারগণ উচ্চতা মাপার কাঠি নিয়ে লাইনে গিয়ে ৫/-৬% বা তার বেশী উচ্চতা বিশিষ্ট প্রার্থীদের বেছে নিয়ে অন্য প্রার্থীদের মাঠ থেকে বের করে দেন।
সাধারণতঃ যে সব প্রার্থীর উচ্চতা ৫/-৬% এর নীচে তাদের শরীরে বুকের উপর দুইটি সীল মেরে দিয়ে তাদের মাঠ ত্যাগের অনুরোধ করা হয়। প্রার্থীর সংখ্যা বেশী হলে অনেক সময় প্রার্থীদের কিছু শারীরিক কসরৎ মূলক পরীক্ষা যেমন, দৌড়, লাফ, রশি বেয়ে ওঠা ইত্যাদি নেয়া হয়ে থাকে । এ ক্ষেত্রে শারীরিকভাবে দুর্বল প্রার্থীরা শুরুতেই বাদ পড়তে পারে । অনেক সময় প্রার্থীর সংখ্যা বেশী হলে কোনো কোনো জেলায় প্রার্থীদের মাফ-জোখ নেওয়ার পূর্বেই দৌড় বা অন্য কোনো রকম পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাক বাছাই করে প্রার্থীর সংখ্যা সীমীত রাখা হয় । এই জন্য পুলিশে ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের প্রতিদিন দৌড়- ঝাঁপের অভ্যাস করা আবশ্যক ।
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ গাইড link- Download