রোমানা ইয়াসমিনের লেখা ‘আধুনিক পদ্ধতিতে হাঁস-সোনালি মুরগি কোয়েল পালন ও চিকিৎসা’ বই pdf ভালো একটা বই। সাম্প্রতিক সময়ে হাঁস-মুরগি পালন একটি লাভজনক ও সম্ভাবনাময় কৃষি শিল্প হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সঠিক পরিকল্পনায় হাঁস-মুরগির খামার স্থাপনের মাধ্যমে হাঁস-মুরগি পালনকে লাভজনক করে তোলা যায়। কবুতরের মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং বলকারক বিশেষজ্ঞরা বলেন, কবুতরের মাংসে সাধারণ অন্যান্য পাখির মাংসের চাইতে প্রোটিনের পরিমান বেশি। ফলে আমিষের পাশাপাশি প্রটিনের বাড়তি চাহিদা পূবণের জন্য ও কবুতরের মাংস খাওয়া হয়ে থাকে। বানিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করে অনেকেই অল্প সময়ে এটাকে লাভ জনক ব্যবসা হিসেবে দাঁড়া করাতে পেরেছেন।
সোনালি মুরগি পালন পদ্ধতি a to z রিভিউ
সোনালি মুরগির রোগ ও চিকিৎসা pdf
সোনালি মুরগির রোগ প্রধানত তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ
- ভাইরাস জনিত
- প্রোটোজোয়া জনিত
- ও ব্যাক্টেরিয়া জনিত
কবুতর, সোনালি মুরগি পালন প্রশিক্ষণ ঃ সোনালী মুরগী পালন ও ডিম উৎপাদন
মুরগি তুলনায় কবুতর সাধারণভাবে জোড়ায় বেঁধে বাস করে। প্রতি জোড়ায় একটি পুরুষ এবং একটি স্ত্রী কবুতর থাকে। এরা ১২ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। যতদিন বেঁচে থাকে_ ততদিন এরা ডিমের মাধ্যমে বাচ্চা প্রজনন করে থাকে।ডিম পাড়ার পর স্ত্রী ও পুরুষ উভয় কবুতরই পর্যায়ক্রমে উক্ত ডিমে তা দিয়ে থাকে। কবুতরের কোন জোড়া হঠাৎ ভেঙে গেলে সেই জোড়া তৈরি করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়।নতুন জোড়া তৈরি করার জন্য স্ত্রী ও পুরুষ কবুতরকে একঘরে কিছুদিন রাখতে হয়। কোয়েল পাখি পালনেও ব্যাপক সুবিধা রয়েছে।
কোয়েলের দৈহিক ওজনের তুলনায় ডিমের শতকরা ওজন বেশী। ৮-১০ টা কোয়েল একটি মুরগীর জায়গায় পালন করা যায় এবং ১৭-১৮ দিনে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। রোগ বালাই খুব কম এবং খাবার খুবই কম লাগে। বাংলাদেশের আবহাওয়া কোয়েল পালনের উপযোগী। অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে অল্প দিনে বেশী লাভ করা যায়।
Golden chicken breeding bangla book pdf download link
sonali Morgi Rearing bangla.pdf