বন্ধুরা, আজকে নিয়ে আসছি সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই pdf download free Google Drive link format যা free online reading করতে পারবেন।💖 সবার ১ম সিলেকশন এর কথা মাথায় রেখে new এ বইটি bookishbd.com তে আণা হল,তাই আপডেট ভার্সনটি এখনই ডাউনলোড করুন। তো, বাজারের সেরা নতুন এ বই নিয়ে দু-চারটা কথা বলি শোন।
লিভার বা যকৃত দেহের বৃহৎ অঙ্গ। এটি দেহের রক্ত বিশুদ্ধিকরণ, ভিটামিন ও খনিজ সংরক্ষণ এবং পরিপাকসহ আরো ৫০০ টির ও বেশি কাজে ভূমিকা রাখে!
সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই বইটির সংক্ষিপ্ত বিবরণীঃ
- book name: সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই pdf download,
- Publisher: জ্ঞানকোষ প্রকাশনী ,
- Category: গল্প | উপন্যাস(uponnash) | নাটক,
- 1st published: ২০২২ সাল,
- total pages: ১৪০ টাকার আশেপাশে।,
- Price(rokomari, darez, wafilife): ১৭০ টাকা,
- file format: free pdf download(ইবুক পিডিএফ ডাঊনলোড)।
সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই পিডিএফ রিভিউঃ
প্রথমে বইটি সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নিই-
Book & Writter: | সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই | osud biggan pdf |
Category type | গল্প | উপন্যাস | একাডেমিক | ইসলামিক |
File Format | pdf download | বাংলা পিডিএফ (ইবুক) |
Link Type | Google Drive | Epub |
Size & Year | 05-10 MB | 2022 – 2021-20 |
কনজাংটিভাইটিসঃ
চোখের কনজাংটিভা নামক পর্দায় প্রদাহ হলে তাকে কনজাংটিভাইটিস বা চোখ উঠা বা পিংক আই বলে। এটি সাধারণত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত কারনে হয়ে থাকে এবং এটি অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে।
প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গঃ
১। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয়, পরে অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে।
২। চোখের নিচের অংশ লাল ও ফুলে যায়।
৩। চোখ থেকে পানি পড়ে।
৪। চোখ জ্বালাপোড়া ও চুলকানি হয়।
৫। আলোয় চোখে আরো অস্বস্তি হয়।
সুরক্ষার উপায়ঃ
১। কিছুক্ষণ পরপর সাবান পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে।
২। চোখ ভেজা থাকলে পরিষ্কার কাপড় বা টিস্যু ব্যবহার করতে হবে।
৩। চশমা ব্যবহার করতে হবে।
৪। চোখ ঘষে চুলকানো যাবে না।
বাংলাদেশ ও ভারতের সকল স্থানেই এটি পাবেন। সামগ্রীরূপে যৌক্তিকতা বিচারে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ এই বই আপনার জীবনে এক মিশ্র অনুভূতি এনে দেবে। তাই দেরি না করে epub, kindle, MOBI format সংগ্রহে রেখে দিন।
এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিড, আয়রন ও জিংক সমৃদ্ধ হওয়ায় মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় ও মেধা বিকাশে সাহায্য করে কালোজিরা। এই বই নিয়ে আর কিছু ডিটেইলস জানতে চাইলে এই লিংক দেখতে পারেন।
Download osud biggan pdf book pdf free Links
বাংলাদেশে বছরে প্রায় ৮-৯ লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। আর সংগৃহীত হয় ৬-৬.৫ লাখ ব্যাগ রক্ত! সংগৃহীত রক্তের ৩০-৩৫% আসে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের থেকে!
প্রতিবার রক্ত দেওয়ার সময়; রক্তদাতা থেকে মাত্র ৩৯৭ মিলি ব্লাড সংগ্রহ করা হয়, যা সুস্থ দেহ দু-এক দিনেই পূরণ করে নেয়।
একবার রক্ত দিলে ; রক্তদাতার শরীর থেকে ২৫০-৩৯০ মি.গ্রা আয়রন ঘাটতি হয়। যা কয়েক দিনের সুষম খাবারে পূরণ হয়ে যায়।
১৮-৬৫ বছর বয়সী এবং ৪৫-৫০ কেজি ওজনের মানুষ রক্ত দান করতে পারেন। ৫৬ দিন পরপর ১ ব্যাগ সম্পূর্ণ রক্ত, ২৮ দিন পরপর প্লাজমা এবং ১৪ দিন পরপর প্লাটিলেট দান করা যায়।
দারুণ এ বইয়ের জ্ঞানের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ! সবশেষে পাঠকদের বলব- এই সহজ ঔষধ বিজ্ঞান বই বইয়ের লিংক যদি কাজ না করে তবে কমেন্টে জানানোর জন্য অনুরোধ করব যাতে working link আপডেট করে দিতে পারি।
or,
(Click here)