বেদ বাংলা অর্থসহ Pdf Download (All)

book বেদ বাংলা অর্থসহ Pdf Download All

The Holy Ved All Part In Bangla – হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ডাউনলোড pdf বেদ বাংলা পিডিএফ ডাউনলোড

Book – All Vedas in Bengali PDF (বাংলা বেদ সমূহ)
Type – Hindu religious books PDF Download in Bangla

ভাষা : বাংলা
মূলভাষা: সংষ্কৃতি
ফাইল টাইপ : পিডিএফ
ডাউনলোড লিঙ্কসমূহ:
ডাউনলোড ডাউনলোড ডাউনলোড  

ঋগ্বেদ – যর্জুবেদ বাংলা pdf

নং বইয়ের নাম লেখক/প্রকাশক লিংক
০১ ঋগ্বেদ্ সংহিতা ১ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
ডাউনলোড
০২ ঋগ্বেদ সংহিতা – ২য় খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০৩ ঋগ্বেদ সংহিতা – ৩য় খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
০৪ ঋগ্বেদ সংহিতা – ৪র্থ খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০৫ ঋগ্বেদ সংহিতা – ৫ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০৬ ঋগ্বেদ সংহিতা – ৬ষ্ঠ খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০৭ ঋগ্বেদ সংহিতা – ৭ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড

সামবেদ – বেদ ধর্ম গ্রন্থ বই pdf download

সামবেদ- ১ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
সামবেদ- ২য় খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
সামবেদ- ৩য় খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
সামবেদ- ৪র্থ খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
সামবেদ- ৫ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
সামবেদ- ৬ষ্ঠ খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
সামবেদ- ৭ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
সামবেদ- ৮ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী
সামবেদ- ৯ম খণ্ড শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
book সামবেদ বেদ ধর্ম গ্রন্থ বই pdf download
book সামবেদ বেদ ধর্ম গ্রন্থ বই pdf download

যজুর্বেদ – বেদ সার সংগ্রহ pdf

কৃষ্ণ-যজুর্বেদ-সংহিতা (প্রথম খণ্ড) শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
শুক্ল যজুর্ব্বেদ-বাজসনেয়িসংহিতা) খণ্ড-৬ শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
কৃষ্ণ-যজুর্বেদ-সংহিতা (তৃতীয় খণ্ড) শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
যজুর্বেদ সংহিতা গোস্বামী বীজনবিহারী, হরফ প্রকাশনী ডাউনলোড
ডাউনলোড

অথর্ববেদ বাংলা pdf

০১ অথর্ব সংহিতা খণ্ড-১ শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০২ অথর্ব সংহিতা খণ্ড-২ শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০৩ অথর্ব সংহিতা খণ্ড-৩ শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড

বেদ বিষয়ক গ্রন্থ বেদ বাংলা অনুবাদ pdf download

০১ ওঁ ঞ্জান বেদ শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী ডাউনলোড
০২ বেদসার সংগ্রহ স্বামী অরুণানন্দ ডাউনলোড
০৩ বেদ-বাণী শ্রীমতিলাল সেন ডাউনলোড
০৪ ঋগ্বেদ ও নক্ষত্র বেলাবাসিনী ও অহনা গুহ ডাউনলোড
০৫ বেদ স্তুতি শ্রীকালীপদ চট্টাচার্য ডাউনলোড
০৬ বেদ-বেদান্ত উত্তরখণ্ড বেদ-বিচিন্তন ডঃ মহানামব্রত ব্রহ্মচারী ডাউনলোড
০৭ ডাউনলোড
০৮ ডাউনলোড
ডাউনলোড

 

যজুর্ব্বেদ সংহিতা.pdf
ডাউনলোড: Click here….
-পুজনীয় শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী শর্ম্মণ সম্পাদিত, ১৩০২ সাল।

সামবেদ সংহিতা. pdf  – যর্জুবেদ বাংলা pdf
ডাউনলোড: Click here…
পূজ্যপাদশ্রীমৎসায়ণাচার্য্যবিরচিতেন মধিবীয়েন, শ্রীসত্যব্রতসামশ্রমিভট্টচার্য্যকৃতেন বিবরণেণ বঙ্গানুবাদেন চ, কলিকাতা

ঋগ্বেদ সংহিতা. pdf – যজুর্বেদ সংহিতা বাংলা
ডাউনলোড: Click here
মূল সংস্কৃত হইতে শ্রীরমেমচন্দ্র দত্ত কর্ত্তৃক বাঙ্গালা ভাষায় অনূদিত। কলিকাতা বেঙ্গল গবর্ণমেন্টের যন্ত্র মুদ্রিত।

 ‘নারদ সংহিতা (ভক্তিসূত্র)’. pdf – অথর্ববেদ বাংলা pdf free download
ডাউনলোড: Click here…

সমগ্র বিশ্বের প্রবন্ধ সাহিত্যের ইতিহাসে বেদের স্থান অত্যন্ত উজ্জ্বল। পণ্তিতেরা বলে থাকেন, খক্বেদের স্তোত্রগুলি হল বিশ্বের প্রথম লিখিত অভিজ্ঞান। আজ থেকে অনেক হাজার বছর বেদের পাতায়। প্রথম দিকে অবশ্য.বেদ লিখিত অবস্থায় ছিল না। এটি বংশ পরম্পরায় শ্রন্ত হয়ে বেঁচে থাকত। তাই বেদের অপর নাম শ্রুতি” বর্তমান গ্রন্থে আমরা চারটি বেদকে একড্রে গ্রন্থিত করেছি। এভাবেই একটি মহান কর্তব্য সম্পাদন করা হয়েছে। বেদ ভারতীয় সভ্যতার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গি ভাবে জড়িয়ে আছে। বেদ না পড়লে আমর। সনাতন ভারতীয় সভ্যতা সম্পর্কে কিছুই জানতে পারি না।

বিশ্বের সাহিত্য অনুধ্যানের ইতিহাসে বেদের তুল্য আর কোনো বই আছে বলে আমাদের মনে হয় না। বৈদিক সাহিত্য যেভাবে একটি সমাজের সমগ্রতাকে তুলে ধরেছে এবং সর্বজনসমক্ষে প্রকাশ করেছে তা আমাদের মনে বিস্ময়ের উদ্বেক করে। বেদ পাঠক আমরা জীবনের অন্যতম পাঠের পুণ্যের কাজ বলে থাকি। বেদ পাঠের মাধ্যমে আত্মার উন্নতি হয়। আমরা আমাদের ঈক্িত পথের সন্ধান পাই। মানুষ নিজেকে চিনতে পারে, মহা প্রকৃতির সাথে একাত্মতা অনুভব করতে পারে।  পৌরাণিক অভিজ্ঞান বাদ দিলেও বেদের গুরুত্ব অপরিসীম। মানৰ জীবনের এমন কোনো বিষয় নেই বেদ যার ওপর অলোচনা করেনি! এইভাবেই সময়ানুগ এবং কালোতীর্ণ হয়ে উঠেছে। জটিল জীবনের যেকোনো সমস্যার সুচারু সম্পাদন বেদের গুরুত্ব অপরিসীম। আজ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও আমরা বেদকে অস্বীকার করতে পারি না। বেদ এখনো আমাদের হতাশ, সমস্যা সঙ্কুল, জীবনে আশার বাণী বহন করতে পারে। সুতরাং একটি বিষয় আমরা অবশ্যই উল্লেখ রুরবো তাহল বেদ পাঠক শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুধ্যান হিসাবে চিহ্নিত করা উচিত নয়। বেদ পাঠ আমাদের অবশ্য কর্তব্য। বেদ পাঠ করলে আমরা মানুষ হিসাবে সফল এবং সার্থক হতে পারি।  আমরা সকলেই জীনি বেদকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে -_ খক্‌, সাম, যজু এবং অর্থব্ব। প্রতিটি ভাগের নিজস্ব রূপরেখা আছে, আছে বিন্যাস এবং প্রয়োগ পদ্ধতি। কীভাবে কোন্‌ বেদটি পাঠ করা হবে সে সম্পর্কেও সুস্পষ্ট নির্দেশনামা আছে। এই প্রসঙ্গে আমরা প্রথমেই খক্বেদের কথা বলবো। কেননা এটি হল প্রাচীনতম বেদ। খক্বেদের মধ্যে ভারতীয় বুদ্ধিজীবী সমাজের শ্রেষ্ঠ উপাদান নিহিত আছে। এই বেদ পাঠ করলে আমরা সমাজ এবং সংসার সম্পর্কে অবহিত হয়ে উঠি। আমরা বুঝতে পারি, কেন করুণাময় ঈশ্বরকে আমরা আহান করছি। আমাদের অন্তপ্করণ যেন এক হয়, আমরা যেন সর্বাংশে সম্পূর্ণরূপে এক মত হই-_এটি হল এই জাতীয় রচনার অন্যতম প্রধান বিষয়।  খক্বেদ সংহিতার দ্বিতীয় পর্বে বিভিন্ন মণ্ডল এবং সূক্তের উপস্থাপনা করা হয়েছে। এই পর্বে নানা ধরণের আচার আচরণের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। আমরা এই পর্বটি পড়লে বুঝতে পারি, নানা ধরণের আধ্যাত্তিক ক্রিয়া কলাপের ক্ষেত্রে কী ধরণের মন্ত্র উচ্চারণ করা উচিৎ।

সেই অর্থে আমরা খক্বেদের দ্বিতীয় পর্বকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারার সাথে সংস্পৃক্ত একটি আকরগ্রস্থ হিসেবে তুলনা করতে পারি।  পরবর্তী বেদটিকে বলে সামবেদ। পপ্তিতেরা বলে থাকেন, সামবেদ যখন রচিত হয়েছিল তখন হিন্দুরা শক্তি এবং আধ্যাত্মচিন্তার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করেছিল। তাই সামবেদের স্তোত্রগুলির মধ্যে আমরা পরাবিদ্যার অধেষণা দেখে থাকি। ঘিনি ইন্দ্রির জ্ঞানের অগোচর, অদৃশ্য কর্মইন্দ্রিয়ের দ্বারা যীকে গ্রহণ করা যায় না তিনি অগ্রাহ্য যার মূল জানা নেই অর্থাৎ যিনি গোত্র, তিনি সকল বর্ণ ও রূপের কারণ হয়েও নিরাকার অর্থাৎ অরূপ, যিনি সর্বদর্শনকারী হয়েও চক্ষুহীন ঘিনি সর্ব শ্রবণ সমর্থ হয়েও কর্ণহীন যিনি সর্ব কর্মকারী এবং সর্বত্র গমনকারী হয়েও হস্তপদবিহীন ঘিনি নিত্য বিবিধ প্রকারে বর্তমান যিনি সর্বগত পরাবিদ্যা রূপে বিরাজমান তিনিই আমাদের দর্শন দেন। এই রূপ প্রত্যক্ষ করতে গেলে সাম বেদের আশ্রয় নিতেই হবে।  তৃতীয় বেদটিকে বলা হয় যজুর্বেদ। এই বেদটির একটি আলাদা পটভূমি আছে। এই বেদটি ঈশ্বরের কী সম্পর্ক আছে তা জানতে গেলে আমাদের যজূর্বেদ পড়তেই হবে। যজুর্বেদ পড়লে আমরা ঈশ্বরের শ্রেষ্ঠত্ব সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারি।  সর্বশেষ বেদটিকে বলা হয় অথর্ব বেদ। এই: (ব্দটি কালানুক্রমিকভাবে সব থেকে আধুনিক। অথর্ব বেদের ভেতর বিভিন্ন মন্ত্র উচ্চারিত হয়েছে। দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপে আমরা কোন্‌ মন্ত কীভাবে প্রয়োগ করবো তা লিখিত আছে এই’বেদের পাতায়।  ংলা সাহিত্যে বৈদিক সাহিত্য নিয়ে আলোচনা দীর্ঘ দিন ধরে চলে আসছে। অনেক যশশ্বী বিদ্বান ও পণ্ডিতেরা এ ব্যাপারে আত্মনিবেশ করেছিলেন। এই প্রসঙ্গে আমরা প্রথমেই মহা মনীষী রমেশচন্দ্র দত্তের নাম বলবো। তিনি যেভাবে বেদের উপস্থাপনা করে গেছেন, তা আমাদের মনে এখনো শ্রদ্ধার উদ্রেক করে। এই গ্রন্থে তার অমূল্য রচনাবলী গ্রন্থিত হয়েছে।

এর পাশাপাশি আমরা আরো কয়েকজন বিশিষ্ট বেদজ্ঞর রচনা তুলে ধরেছি। তাদের মধ্যে অবশ্যই নাম করতে হবে পণ্ডিত সত্যব্রত ভট্টাচার্য্য, দুর্গাদাস লাহিড়ী, ভোলানাথ গিরি, দীনবন্ধু বেদশস্ত্ী, নৃসিংহ স্বামী জগদীশরানন্দ, নরেন্দ্রকুমার ভট্টাচার্য্য, গোবিন্দগৌপাল মুখোপাধ্যায়, যোগেন্দ্রনাথ বাগ্‌চী নলিনীকান্ত গুপ্ত, স্বামী প্রত্যাগাত্মনন্দ;যোগীরাজ বসু এবং পরিতোষ ঠাকুর। আমি একজন সামান্য জ্ঞানপিপাসু। এই মহান গ্রন্থটি সম্পাদনা করে আমার সারস্বত সাধনার একটি প্রয়াস করেছি মাত্র।  কলকাতা বইমেলা নমস্কারান্তে,__ ২০০৫ ডঃ অলোক কুমার সেন  6৪)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *