(New All) গ্রাফিক্স ডিজাইন বই Pdf Download

গ্রাফিক্স ডিজাইন বই Pdf download

বন্ধুরা, আজকে নিয়ে আসছি গ্রাফিক্স ডিজাইন বাংলা টিউটোরিয়াল Pdf free Download latest version link Google Drive । এছাড়াও, সব সময়ের মত বই পড়ুয়া বন্ধুদের অনুরোধ ক্রমে online reading সহ গ্রাফিক্স ডিজাইন পিডিএফ ডাউনলোড লিংক আপডেট করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। Graphic Design pdf bangla.

লেখক বাংলা টিউটোরিয়াল এর গ্রাফিক্স ডিজাইন বইয়ের বিবরণঃ

বই: গ্রাফিক্স ডিজাইন
লেখক(Author) বাংলা টিউটোরিয়াল
প্রকাশনী(Publisher) ও  ধরণ(type)  সাহিত্যানুশীলন
ফাইল ফরম্যাট (file format): epub bangla, MOBI, kindle bangla , Bangla Pdf free Download(ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড)
সর্বশেষ প্রকাশ (Last Published Date) 5th Edition Print, 2021 সাল
মোট পৃষ্ঠা (Pages) ১২৩ পেজ
অঞ্চল ও ভাষা (Content Region & Language) বাংলাদেশ
ফাইল সাইজ:  মেগাবাইট

TAg: Graphic Design er Asol funda by Ashif Hossain pdf, গ্রাফিক ডিজাইনের আসল ফান্ডা pdf আসিফ হোসেন

গ্রাফিক্স ডিজাইন বাংলা টিউটোরিয়াল Pdf Book Review(বই রিভিউ ও পর্যালোচনা):

গ্রাফিক্স ডিজাইন বুক পিডিএফ আরও পড়ুনঃ

নাম : শার্লক হোমসের দ্য হাইন্ড অফ দ্য বাস্কারভিলস্‌
ক্যাটাগরি : রহস্য, গোয়েন্দা,ভৌতিক, থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার।
লেখক: স্যার আর্থার কোনান ডয়েল
প্রকাশনী: : ফারহানা বুকস
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৪৩
মূল্যঃ- ১৫৬৳
রিভিউ লেখকঃ- Adnan AL Farabi
 
বইটির ফ্ল্যাপ:- বাস্কারভিলস” ডেভিনশর ডার্মোর এলাকার বেশ প্রভাবশালী এক পরিবার এর নাম। সাধারণত প্রতিটি প্রভাবশালী আর রাজকীয় পরিবারের মতই এই পরিবারে রয়েছে এক অভিশাপ। আছে এক অভিশপ্ত জলা,যে জলা কে এত ভয় পেতেন মি চার্লস, চিঠি পেয়েই সেই জলার কাছে গিয়েছিলেন। কেন? সেই জলা! যে জলার চোরাবালির মাঝে পানির অতলে হারিয়ে যায় নানা পশু কিংবা মানুষ।আর আছে এক নারকীয় হাউন্ডের অভিশাপের ইতিহাস।এই পরিবারের এক অভিশাপের নাম “হুগাে বাস্কারভিলস” প্রচন্ড উদ্ধত আর উগ্র স্বভাবের ছিলেন এই হুগাে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ
ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট কান্ট্রিতে অবস্থিত ডেভনের ডার্টমুর। বহু বছর আগের কথা। এই পরিবারের এক অভিশাপের নাম “হুগাে বাস্কারভিলস” প্রচন্ড উদ্ধত আর উগ্র স্বভাবের ছিলেন এই হুগাে। একদিন গ্রামের এক মেয়ে কে জোর করে তুলে। এনেছিলেন। সে মেয়ে নিজেকে বাঁচাতে পালিয়ে গেলেও ফেলে যায় তাঁর নিজের রুমাল। এদিকে হুগাের বেশ কিছু দানবীয় কুকুর ছিল মেয়েটির ফেলে যাওয়া রুমাল শুকিয়ে মেয়েটিকে খোঁজার জন্য পথে নেমে পড়েন।
একসময় এই বাস্কারভিলস এর জলার পাশে মেয়েটিকে পান হুগাে। লেলিয়ে দেন তাঁর কুকুর। কিন্তু বিধি বাম! মেয়েটি তাে কুকুরের কামড়ে মারা গেলই, রেহাই পাইনি এই শয়তান হুগাে নিজেও।
এক ভয়ঙ্কর দর্শন কুকুরের কামড়েই এই হুগাের মৃত্যু
হয় সেদিনই। হয়ত সেই অসহায় মেয়ে আর তাঁর
পরিবারের অভিশাপতারপর থেকেই শােনা যায় এই জলায় আছে নাকি নারকীয় এবং আগুনের এক হাউন্ড,সেই হাউন্ডের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছে। বাস্কারভিলস পরিবারের অনেক মানুষ। সন্ধ্যার পর এইজলার আশেপাশে যেত না কেউ।
এই অভিশাপ এর শুরু হয় বহু বছর আগে হুগাে বাস্কারভিলস নামে এই পরিবারেরই এক সদস্যের ভয়ঙ্কর মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে। প্রচন্ড উগ্রো স্বভাবের সেই হুগাের মৃত্যু হয় নিজেরই পােষা ভয়ঙ্কর হাউন্ডের কামড়ে।সেই থেকে শুরু এই অভিশাপ এর।
এই জলায় ঘুরে বেড়ায় নারকীয় এবং আগুনের এক
হাউন্ড। সেই হাউন্ডের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছে
বাস্কারভিলস পরিবারের অনেক মানুষ ।
তিন মাস আগে শেষ প্রাণ হারালাে চার্লস বাস্কারভিলস নামের এক বৃদ্ধ। যদিও তদন্তে মনে হচ্ছে স্বাভাবিক হার্ট অ্যাটাক । কিন্তু চার্লসের বন্ধু ডক্টর জেমস মর্টিমারের কাছে এটাই বেশ অস্বাভাবিক মনে হয়।কিন্তু কেন?কারণ চার্লসের মৃতদেহের পাশে পড়ে ছিল বেশ কয়েকটি দানবীয় হাউন্ডের পায়ের ছাপ। আশে পাশে সেদিন অনেকেই শুনেছেন হাউন্ডের দানবীয় আওয়াজ।
স্যার হেনরী বাস্কারভিলস, এই পরিবারের একমাত্র
জীবিত সদস্য এবং এই বাস্কারভিলসের বিশাল সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী । স্যার চার্লসের ভাতিজা তিনি । ডক্টর মর্টিমারের ধারণা তার জীবন হুমকির মুখে। কারণ কেউ একজন চাইছেনা যে বাস্কারভিলসের কেউ বেঁচে থাকুক। হােমসের বাসায় তৃতীয় বারের মত স্যার হেনরীকে সাথে নিয়ে আসেন ডক্টর মর্টিমার।এদিকে ঠিক সেদিন ঘটে বেশ কিছু ঘটনা। হেনরীর কাছে আসে উড়াে চিঠি, দুই বারে দু’পাটি জুতাের একটা করে খােয়া যায়। একটা একদমই নতুন অন্যটা পুরনাে। অন্যদিকে হেনরী-মর্টিমার কে ফলাে করছিল এক চাপ দাঁড়ি আলা লােক। হেনরীকে একা ছাড়তে সাহস পান না
হােমস। তাই সাথে ওয়াটসন কে ডেভিনশর ডাক্ট্রোর
এলাকাতে পাঠান। এমনকি এই দুইজন এর জন্যই
তাকেও বেশ চিন্তিত দেখায়। খুব সাবধানে থাকতে বলেন হােমস। সাথে এটাও বলেন। প্রতি ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ যেন রােজ ডক্টর ওয়াটসন পাঠান হােমস কে। ভাবুন আজ থেকে ১১৭ বছর আগে
যােগাযােগ এত সহজ তাে ছিল না।এদিকে যেদিন ওয়াটসন আর হেনরী এখানে আসেন, সেদিন জানা যায় সেলডন নামে এক জেল পালানাে খুনে আসামী ঘুরে বেড়াচ্ছে সেই জলার ধারে। ডার্ক্সোর এর অভিশপ্ত ওই জলার আশেপাশে দেখা গেছে ওই খুনী সেলডনকে। অন্যদিকে বাস্কারভিলস প্রাসাদে ঢুকতেই চাপ দাড়ি আলা বাটলার ব্যারিমাের। কিছুক্ষণ পর গল্পে আসে তার স্ত্রী। কিন্তু একি? হেনরী আসতেই এখান থেকে পালাতে চাইছেন তারা! কিন্তু কেন? ব্যারিমাের আর তার স্ত্রীর আচরণে বেশ অস্বাভাবিকতা ।
একদিন জানা যায়, ঠিক মৃত্যুর দিন লরা লিউন্স নামে এক নারীর চিঠি পেয়েছিলেন স্যার চার্লস, কিন্তু পুড়িয়ে ফেলেছিলেন সেই চিঠি, তাহলে কি এক নারী জড়িত এই ঘটনায়? নাকি অন্য কিছু? নানা খোঁজ খবর নিয়ে জানা যায়,এই জলায় নাকি মাঝে
মধ্যেই এই ভয়ানক হাউন্ডের ডাক শােনা যায়, আবার নাকি এক আগুনের হাউন্ডও দেখা গেছে।এই হাউন্ডের ডাক কে পাখির ডাক বলেন কেউ একজন।
অন্যদিকে জলায় সেলডনের পাশাপাশি অন্য এক অদ্ভুত দর্শন ব্যক্তিকে দেখা যায়। একদিন বেশ সন্দেহজনক এই লােক কে খুঁজতে তার বাসস্থানের কাছে পৌঁছান ওয়াটসন। এই লােক এর কাছে খাবার পৌঁছে দিচ্ছে গ্রামেরই কেউ। এইদিন সন্ধ্যায় জলার ছােট টিলার উপর থেকে পড়ে মারা যান এক ব্যক্তি। সন্ধ্যা নাগাদ শােনা যায় দানবীয় হাউন্ডের ডাক। আর ভয়ঙ্কর দানবীয় হাউন্ডের ডাকে ভয় পেয়ে পিলে চমকে গিয়ে জ্ঞানশুন্য হয়ে ছুটে পালাতে গিয়েই টিলা থেকে পড়ে মারা যান তিনি। লাশ এর পরনে স্যার হেনরীর কোট। তাহলে কি স্যার হেনরীরও মৃত্যু হল অকালে?
নানা কুকর্মের জন্য বিখ্যাত রজার আর বেরিল গার্সিয়া দম্পত্তির আগমন ঘটে গল্পে। কারা এরা? নানা অভিযােগে অভিযুক্ত এই দম্পত্তি নাকি লুকিয়ে আছেন ডার্ক্সোরের কাছেই কোথাও।কাহিনীর এমন সময়ে বাস্কারভিলস হলে আগমন হােমসের।।
তারপর? তারপর যা হলাে……..
তা জানার জন্য বইটা পড়তে হবে আপনাকে।
কে আসল খুনী? স্যার হেনরি মারা যাবার সাথে সাথে কি শুন্য হয়ে গেল বাস্কারভিলস হল? এই যে আগুনের হাউন্ড কি বাস্তব নাকি সত্যিকার অর্থেই কোন নারকীয় দানব। কি আছে এই জলার রহস্যে?
আজ থেকে ১১৭ বছর আগে তিনি যা লিখে গেছেন, তা আজ ২০২১ সালে বসে আজকের এইসময়ের কোন ঘটনা বলে মনে হয়। শুধু হাতে মুঠোফোনের বদলে সেদিন ছিল টেলিগ্রাম। আচ্ছা ২২১/বি বেকার স্ট্রীট তাে আজ নেই, কিন্তু বাস্কারভিলস হল কি আছে? এখন ও কি কোন হাউন্ড ঘুরে বেড়ায় বাস্কারভিলস হলে? কিংবা কোন নারকীয়-দানবীয় হাউন্ড ঘুরে বেড়াচ্ছে তার জলার ধারে? ওই যে হাউন্ডের ডাক শুনছেন? আকাশ বাতাশ কাঁপিয়ে ঘেউউউউ করে উঠল কি ওটা?

গ্রাফিক্স ডিজাইন পিডিএফ ডাউনলোড by বাংলা টিউটোরিয়াল লিংক(link or homepage):

Download book1

book 2

grafix design book pdf 3

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *